জেদ্দা থেকে রফিক চৌধুরী,——
সম্প্রতি যমুনা টিবিতে মিত্যা সংবাদ সম্মেলন করেপ্রতারক মন্জুর মিত্যা বানোয়াট ও উদ্যশ্য প্রনদিত ভাবে
বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও সামাজিক ব্যাক্তিত্ব জনাব ইলিয়াস বিন রশিদ সাহেব এর সুনাম ক্ষুন্য করার প্রতিবাদে জেদ্দার “ব্যাবসায়ী ঐক্য পরিষদ “এর পক্ষ থেকে এক প্রতিবাদ সভাও সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয় এ সময় ভিকটিম জনাব ইলিয়াস বিন রশিদ সাংবাদিক দের ভিবিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং এই হীন অপপ্রচার এর তৃব নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান,সে সাথে প্রতারক মন্জু কে দেওয়া ভিবিন্ন সময় চেক ও তার ডকুমেন্ট সাংবাদিকদের দেখান এবং সে সাথে তার এই হীন অপপ্রচার এর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে চট্টগ্রাম জেলা প্রসাসক এর নিকট অভিযোগ দায়ের করেন,তিনি এতে উল্লেখ করেন যে আমাি ইলিয়াস বিন রশিদ একজন সুনাম ধন্য ব্যাবসায়ী সে আমার বিরুদ্ধে শুধু অপপ্রচার নয় সে দেশে গিয়ে আমার পরিবার পরিজনকেও হুমকি দমকি দিচ্চে,আমি একজন প্রবাসী এবং আমার নিরহ পরিবার সন্তান দের নানান ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। এমতাব্স্থায় আমি ও আমার পরিবার হুমকির মধ্যে আছি। সেহেতু আমি জেদ্দা কনসুলেট ও জেলা প্রসাসক নিকট বিনিত আবেদন জানাচ্ছি আশাকরি কতৃপক্ষ যতাযত ব্যাবস্তা নিবেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঐক্য পরিষদ এর সদস্য শরিফ মোহাম্মদ হারুন,আব্দু রাজ্জাক, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, মোহাম্মদ ফিরোজ, মুফিজুল আলম, নজরুল সিকদার, মোহাম্মদ রফিক,কুতুব উদ্দিন, মাহবু,ইলিয়াস সিকদার,মোহাম্মদ সোহেল, আব্দুরশিদ এম,এ,হাসেম ও রফিক চৌধুরী সহ জেদ্দার ব্যাবসায়ী নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। জনাব শরিফ মোহাম্মদ হারুুুন বলেন আমরা ইলিয়াস বিন রশিদ সাহেবকে অনেক দিন ধরে জানি তার সততা আর জনপ্রিয়তা আছে, তাই তাকে হীনপতিি পন্য করতেই এই চক্রান্ত। আব্দুরাজ্জাক বলেন আমরা এর প্রতিবাদ জানাই এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। সে সাথেে উপস্থিত ব্যাবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও নিন্দা জানান।
নির্মে জনাব ইলিয়াস বিন রশিদ সাংবাদিকদের সামনে তার লিখিত বক্তব্য পাঠ করে শোনান
(প্রতারক মন্জু) নাম মোহাম্মদ মন্জু , পিতা, সৈয়দ হক,ঠিকানা, গ্রাম ১০নং খরলদিয়া, থানা বোয়ালখালী,জেলা চট্টগ্রাম, ,
বাদী- মোহাম্মদ ইলিয়াস, পিতা রশিদ আহমদ, গ্রাম ঃ আলম শাহ পাড়া, উপজেলা রাংগুনিয়া, জেলা চট্টগ্রাম। আমি দির্গদিন যাবৎ জেদ্দা নিজ কর্মস্থলে থাকিয়া বেকার বাংলাদেশী ভাইদের জন্য স্হায়ী /অস্থায়ী কর্ম সংস্হানের ব্যাবস্হা করিয়া আসিতেছি , এমতাবস্থায় জনাব মোহাম্মদ মন্জু, পিতা সৈয়দ হক পাসপোর্ট নং Bw 0528243,একামানং 2103117939, —–গ্রাম, খরল দিয়া, জেলা বোয়ালখালী,চট্টগ্রাম।। আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে তার সাথে সৌদি আরব এ পরিচয় হয়,এক পর্যায়ে তার কিছু সাপ্লাই কোম্পানির লোক আমার কোম্পানিতে কাজের জন্য অনুরোধ করেন,
বিগত ১০/০১/২০১৮ ইং তারিখে, আমার নিজের কপিলের আমি নিয়মিত কাজ হিসাবে মক্কা আলসাফা কিং প্লেসে দুইদপে,২৫+১১=৩৬ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্হ করি, উল্লেখিত ৩৬ জন কর্মচারীর চুক্তি মোতাবেক
বেতন ভাতাসহ যাবতীয় দায়দায়িত্ব
কতিথ মোহাম্মদ মন্জুর উপর ন্যাস্ত ছিল।জনাব মন্জুর সাথে কাজের লভ্যাংশ ৫০% চুক্তি মোতাবেক আমি বিনলাদেন কোম্পানির সাথে চুক্তি সম্পন্ন করি।
,এই চুক্তি অনুযায়ী জনাব মন্জুর তার দেওয়া ৩৬ জন কর্মচারীদের পাওনা হিসাবে ভিন্ন ভিন্ন তারিখ এ ভিন্ন ভিন্ন চেকের মাধ্যমে সর্বমোট ১১,৭২,৯৪২সৌদিরিয়াল বুঝিয়ে নেন।এর বাহিরে ৬,৭০,০০০/– সৌদি রিয়ালের আরও ১টি চেক কর্মচারীর পাওনা হিসাবে প্রদান করেন এবং করা হইয়াছে, চেক ও উনার স্বাক্ষর সম্বলিত চেকের কপি সংযূক্ত করা হইলো। ৩৬জন লোক নিয়মিত কাজ করিতেছেন।আমিও তাদের বেতন জনাব মোহাম্মদ মনজুর এর মাধ্যমে,যথারীত আদায় করিতেছি, বিধায় তার সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে উটে,এক পর্যায়ে তার কর্মচারীকে বেতন+খাওয়া+ যাতায়াতের জন্য আমার কাছ থেকে,অগ্রিম ধার চাহিলে সম্পর্কের খাতিরে তাকে ধার হিসাবে নগদ,=১,০৩,০০০/সৌদি রিয়াল,দিয়েছি,, চেক এবং নগদ মিলে সর্বমোট ১৯,৪২,২৪২/সৌদি রিয়াল,যাহা বাংলাদেশী, টাকা (চারকোটি সাঁইত্রিশ লক্ষ চারশত পয়তাল্লিশ) টাকা মন্জুর কে দেয়া হইয়াছে, উক্ত ৩৬ জনকর্মচারী যথারীতি বেতন,না পাওয়াতে আমার সাথে যোগাযোগ করিলে, বিষয়টি নিয়ে আমি জনাব মনজুর এর সাথে যোগাযোগ এর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই তার সাথে শত চেষ্টা করেও আমি কন্টাক্ট করতে পারিনি সে মোবাইল ফোন বন্ধ করে ঠিকানা পরিবর্তন করে আত্মগোপন এ চলে যায়।,ভিবিন্ন লোকের মাধ্যমে জানিতে পারিয়াছি যে তিনি বর্তমানে কাউকে না বলে বাংলাদেশ এ পালিয়ে যায়।সে দেশে যাওয়ার আগে আমার সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ না করে সোউদি আরব জেদ্দায় থেকে ১৪ শত কিঃ মাইল দুরে গিয়ে একটি ভুয়া বানোয়াট সংবাদ সম্মেলন করে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন, যাহা আমার কর্মস্থলে ও ব্যাক্তি জীবনে যমুনা টিভি র সংবাদ মাধ্যমে আমার
মান ক্ষুন্ন করেছেন, সে যে মিত্যা অভিযোগ গুলো করেছে তাহা আদো সত্য নহে,।
উল্লেখিত ৩৬ জন কর্মচারী চুক্তিবন্ধ৫০% লভ্যাংশ এখনো আমি বুঝে পায়নি,। পরবর্তীতে জানিতে পারিলাম যে মনজুর কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ না করিয়া আমার কাছ থেকে ধার নেওয়া=১,০৩,০০০,সৌদি রিয়াল নিয়ে পালিয়ে যায় এবং সে দেশে গিয়ে আমার পরিবার ও আমার মানসম্মান ক্ষুন্ন করার অপচেশ্টা সহ জীবন নাসের হুমকি দিচ্ছে আমিি এমতাব্স্থায় সৌদিআরব দূূূূতাবাস ও দেশের প্রসাসনএর সহায়তা কামনা করছি। এবং এই প্রতারক মন্জুকে ধরে আইনের আওতায় এনে আমার ও যে সব কর্মচারীদের টাকা আত্বসাৎ করে নিয়ে গেছে তা উদ্ধার করে ন্যায় বিচার প্রধানে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি
আপনার মতামত লিখুন :