ইমু চক্ররের ফাদঁএ সৌদি প্রবাসী রাসেল আজ নিঃস্ব, দোষীদের দিশ্ঠান্ত মূলক শাস্তি দাবি।


rafiq প্রকাশের সময় : মে ১০, ২০২৩, ০৩:৪৬ / ৪২০
ইমু চক্ররের ফাদঁএ সৌদি প্রবাসী রাসেল আজ নিঃস্ব, দোষীদের দিশ্ঠান্ত মূলক শাস্তি দাবি।

ইমু চক্ররের ফাদঁএ সৌদি প্রবাসী রাসেল আজ নিঃস্ব, দোষীদের দিশ্ঠান্ত মূলক শাস্তি দাবি।

বিশেষ সংবাদ দাতা, বিডি সংবাদ ৭১ঃ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভার্চুয়াল প্লাটফর্ম ইমু ভয়ংকর ফাঁদে প্রবাসীরা মেসেজ পাঠানো কথা বলা বা ভিডিও কলিং অ্যাপস হিসেবে প্রবাসীদে কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে imo,
আর এই জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে টাকা পয়সা খুইয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
এমনই এক ভয়ঙ্কর ইমু চক্রের প্রতারণার ফাঁদে পড়েছেন।
সৌদি আরবের প্রবাসী মো: রাসেল, বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি ও ইন্টারনেট সহজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা পরিবার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুবান্ধব সাথে যোগাযোগ করতে প্রবাসীরা ব্যবহার করে ইমু সহ একাধিক অ্যাপস।
এক মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাধিক মোবাইলে ইমু ব্যবহার করা যায়। আর এই কারণে একটি কুচুক্রি মহল প্রবাসীদের কে টার্গেট করে থাকে।

এমনই একটি ভয়ংকর ইমু চক্রে প্রচারণার ফাঁদে পড়েছে মো: রাসেল সাধারণ প্রবাসীদের প্রতিনিয়ত ব্ল্যাকমেইলিং করে আসছে, প্রতারকদের অন্যতম দুই সক্রিয় সদস্য শবনম আক্তার রিয়া, ওরফে, দুষ্টু মেয়ে, হাসি, কবিতা, অভিমানী মেয়ে, শাবনাম,রাজকুমারী, রিহান, একাধিক নাম ইমু একাউন্ট খুলে নিরীহ প্রবাসী মো: রাসেল সহ হাজারো প্রবাসীদের ব্ল্যাকমেইলিং করে যাচ্ছে প্রতি নিয়ত, এই ভয়ংকর চক্রের মূল হোতা শবনম আক্তার রিয়ার সহ ইমু চক্রের অন্যতম সদস্য হিসেবে যারা সহযোগীতা করেন, লিটন গাজী, আর এই লিটন গাজীর রয়েছে একাধিক স্ত্রী মূলত তার স্ত্রীদেরকে দিয়ে প্রতিনিয়ত ভার্চুয়াল জগতে বিভিন্ন ব্যক্তির সাথে ইমু ভিডিও কলের ভিডিও ছবি ধারণ করার মাধ্যমে প্রতারণা করে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে তারা ভয়ংকর ইমোর চক্রের অন্যতম হোতা শবনম আক্তার রিয়া। আরো সহযোগী হিসেবে কাজ করেন সাংবাদিক পরিচয় দানকারী এই চক্রের সংক্রিয় সদস্য লিটনের সহযোগী হিসেবে কাজ করে ইমরান নামে ভুয়া সাংবাদিক বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে খবর ছড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দিয়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করে এই ইমরান মূলত ইমরানের চক্রের অন্যতম প্রধান সদস্য হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। মেয়েদেরকে দিয়ে এই ইমরান ও তার সহযোগী গাজী সহ বিশাল এক ইমু চক্র রয়েছে তাদের, প্রবাসীদের ইমু গ্রুপে এড করে কথা বলে অন্তরঙ্গ স্ক্রিনশট ধারণ করে ইমরানের কাছে পাঠিয়ে দেয়। আর এই ইমরান বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে দিবে বলে প্রবাসীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। যেমনটি করেছেন ভুয়া ফেসবুকের আইডি মান ব্যবহার করে রাসেলের ফেসবুক থেকে ছবি নিয়ে মোঃ রাসেলের নামে অনলাইন পোর্টালে সংবাদ প্রকাশ করেন এই ইমরান ৭ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে আগে পরে বলেন চার লক্ষ টাকা দিতে হবে। এবং কি বিভিন্ন বেনামে পত্রিকা ছবি লাগিয়ে স্ক্রিনশট প্রবাসীদের মোবাইলে পাঠিয়ে দিয়ে বলেন তোমাকে খবরের শিরোনাম করা হয়েছে ৪ লাখ টাকা দাও ৭ লাখ টাকা দাও না হলে তোমার নামে এরকম আরো অনেক নিউজ হবে। পরে তাদের সহযোগীর মাধ্যমে ভয়েস রেকর্ড পাঠিয়ে টাকা দেওয়ার জন্য রিকোয়েস্ট করে থাকেন।
এমত অবস্থায় প্রবাসীদের করণীয় কি সরকার ঘোষিত প্রবাসীদের কে বলে রেমিটেন্স যোদ্ধা প্রবাসীদেরকে প্রতিনিয়ত এই ধরনের ভয়ংকর ইমু গ্রুপসহ যাবতীয় অন্যান্য গ্রুপগুলো থেকে ব্ল্যাকমেইলিং করে আসছে সরকারের উদ্যতন কর্তৃপক্ষ সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি দিবে বলে আশা করেন সাধারণ প্রবাসীরা আর কোন রাসেল যেন এই ধরনের ইমো চক্রের হাতে পরে সর্বস্বান্ত না হয়।

ব্রেকিং নিউজ :
Shares