প্রতারনার খপ্পরে সাংবাদিক সৈয়দ লিজা আক্তার।


rafiq প্রকাশের সময় : এপ্রিল ৭, ২০২০, ১৮:৫২ / ১৯২
প্রতারনার খপ্পরে সাংবাদিক সৈয়দ লিজা আক্তার।

জেলা সংবাদ দাতা —————————-      সাংবাদিক সৈয়দা লিজা আক্তার গ্রাম উমর পুর, পোঃ কাগাপাশা, থানা বানিয়াচং, জেলা হবিগঞ্জ, একই গ্রামের যুবলীগের সহ-সভাপতি আশরাফ উদ্দিন সম্পর্কে নানা, আমার ছোট ভাই সৈয়দ লায়েক আহমেদ জিসানকে বলে তুই একটা গাড়ি কিন লায়েক বলে নানা আমাদের কাছে টাকা নাই কি ভাবে কিনব তখন আশরাফ বলে তর বোনের প্রাইম ব্যাংকে একাউন্ট আছে বল লোন উঠাইয়া দিতে নানা আমি বললে তো হবেনা তুমি বলে দেখ তখন আশরাফ আমার কাছে এসে লোনের ব্যাপারে আলাপ করে তখন আমি বলি এইসব ঝামেলায় আমি যাইনা তার পর আশরাফ আমার ভাইকে বলে তুই বাড়ি থেকে চলে যা আমার ভাই আশরাফের কথা মত বাড়ি থেকে চলে যায়, আর বলে নানার কথা মত যদি আমারে লোন উঠাইয়া গাড়ি কিনে না দাও আমি আর জীবনে বাড়িতে ফিরে আসবনা আমার একটা মাত্র ভাই তখন আমার ভাইকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য আমি রাজি হই, তখন আশরাফ বলে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা জমা দিলে প্রাইম ব্যাংক থেকে দশ থেকে এগারো লক্ষ টাকা উটাইয়া দেব

  1. তখন আমি প্রথমে মানুষের কাছে থেকে দুই লক্ষ টাকা সুদে এনে আমার একাউন্ডে জমা দেই আর ও বিশ হাজার টাকা জমা আগে ছিল, পরে আরও দেড়র লক্ষ টাকা ব্যাংকে জমা দিতে যাই আর টাকা জমা দেওয়ার বাউচার লিখি তখন আশরাফ বলে দে বাউচার আর টাকা আমার কাছে দে আমি জমা দিয়ে দেই আমি সরল বিশ্বাসে তার হাতে তুলে দেই।টাকা জমা দাওয়া পরে আশরাফ বলে তর তিনটা চেক পাতা ব্যাংকে জমা দিতে হবে, আর বিশ হাজার টাকা ব্যাংকে বকসিসের জন্য লাগবে,আমি তখন আশরাফের কাছে দিয়ে দেই। লোন উটানোর চার পাঁচ দিন আগে বলে লিজা আমার একটা সর্ত আছে আমার সর্ত যদিতে যদি না রাজি হস তর জামা টাকা আর পাবেনা তখন আমি বলি না কি সর্ত তখন আশরাফ বলে আমাকে বিয়ে করতে হবে নানা আমার তো বিয়ে হয়ে গিয়েছে তুমি কি বল এ কথা আগে বললেনা কেন আগে বললে কি তকে আমি বিপদে পালাইতে পারতামনা এখন আমাকে বিয়ে না করলে,তর কাছ থেকে যে চেক পাতা নিয়েছি এইটা দিয়ে তর উপরে দশ লক্ষ টাকা পাই বলে মামলা করব এখন তুই আমার কাছে জিম্মি আর ও বলে অনেক আগে তরে কিডনাপ করতে চেয়ে ছিলাম,আর যদি আমার কথা না মানছ তর কাছে টাকা পাই বলে মামলা করব তানা হলে তকে কিডনাপ করব,আশরাফে যে কথা বলছে আমি সম্পুর্ন রেকর্ড করছি সে এগুলা বুজৎে পারেনি। আবার আশরাফের বউ আছে ছেলে মেয়ে ও আমার বয়সের।পরর্বতীতে আমার ব্যাংক থেকে দুই লক্ষ টাকা উটাইয়া নিছে আবার আমি যে দেড় লক্ষ ও বিশ হাজার দিয়েছিলাম সে ব্যাংকে জমা দেয়নি, আর প্রাইম ব্যাংকে আমার নামে কোনো লোন উটায়নি বরং তার নামে লোন উটায়ইছে। আশরাফ কে বলি নানা ব্যাংকে এসব কি দেখলাম সে বলে আমার কথায় রাজি থাকলে তর জমা টাকা ফিরত দেব তখন তার কথায় রাজি না হয়ে গ্রামবাসীকে জানাই গ্রামবাসী জিজ্ঞেসা করারা পরে আশরাফ উওর দেয় আমার কাছে নাকি সে টাকা পায়, এর পর আমি থানায় একটা লিখিত দেই থানায় ও আমি সঠিক বিচার পাইনি। সূত্রএমবি টিবি

 

ব্রেকিং নিউজ :
Shares