সৌদি আরব বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত।


rafiq প্রকাশের সময় : নভেম্বর ৮, ২০২০, ০৪:৪২ / ৫৯২
সৌদি আরব বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত।

সৌদি আরব বিনপির ঐতিহাসিক ৭ ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত।
রফিক চৌধুরী বিডি সংবাদ ৭১.——
ঐতিহাসিক ৭ ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সৌদি আরব কেন্দ্রীয় বিএনপি আয়োজিত এক ভার্চুয়াল মিটিং অনুষ্ঠিত হয়,
সৌদি আরব বি এনপির সভাপতি ও মধ্য প্রাচ্য বিএনপির প্রধান সমন্বয়কারী ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য জনাব আহমেদ আলি মুকিব এর সভাপতিত্বে , সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক জনাব মীর মনিরুজ্জামান তপন এর সুশৃঙ্খল সুন্দর বাচনভঙ্গি আর অত্যন্ত সুমধুর উপস্থাপনায় আজকের ভার্চুয়াল মিটিং এ বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরব বি এন পির প্রথম সহসভাপতি ও সৌদি আরব কেন্দ্রীয় জাসাস এর প্রধান উপদেষ্টা জনাব সি আই পি কেফায়েত উল্লাহ চৌধুরী,আরও উপস্থিত ছিলেন মঈন চৌধুরী সাংগঠনিক সম্পাদক সৌদি আরব বি এন পির ও টিপু সুলতান সহ সাংগটনিক সম্পাদক, উপস্থিত ছিলেন আব্দুল মান্নান সহসভাপতি সৌদি আরব বি এন পির ও আহব্বায়ক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোস্তাক আহমেদ,, যূবদল সৌদি আরব কেন্দিয় কমিটি, এরশাদ আহমেদ সভাপতি সেচ্চাসেবক দল সৌদি আরব, এম,এ জহির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও নুরুল আবসার চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক , মক্কা প্রাদেশিক বি এন পি, আব্দুল্লাহ আল ফারুকী,

মোহাম্মদ আলি, সদস্য সচিব জেদ্দা মহানগর,বি এন পি ,রফিক চৌধুরী সভাপতি জাসাস সৌদি আরব কেন্দ্রীয় কমিটি,সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমন, একে,আজাদ, নুরুল আবসার,অর্থ সম্পাদক সৌদি আরব বি এন পি, সাঈদুর রহমান ভারপ্রাপ্ত প্রচার সম্পাদক, আমিনুল ইসলাম, আলাউদ্দিন সিটিজি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জসিম আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক , তাজুল ইসলাম বাবুল, মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক ও মাওলানা মহিউদ্দিন ওলামা দল সৌদি আরব কেন্দ্রীয় কমিটি, শাহআলম মোরশেদ, আহমেদ রহিম চৌধুরী হানিছে সরকার উজ্জ্বল সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেন, মিন্টু প্রধান, মোহাম্মদ দেলোয়ার, মোস্তফা কামাল, জাহাঙ্গীর সরকার, ইউসুফ গাজী, কামাল আহমেদ, রেজাউল করিম পিন্টু তাবুক, আব্দুল জলিল মৃধা তাবুক,আনোয়ার হোসেন রাজু,আলমগীর হোছাইন , আব্দুল জলিল মৃধা তাবুক, সাইফুল ইসলাম কিরন,মাহমুদুল হক মাহমুদ, ওমর মানিক, আব্দুল গাপ্পার, খেলায়েত হোসেন মিন্টু ফরহাদ হোছাইন রুমি,কাউসার উজ্জ্বল, ফাহাদ মক্কা, সাজু মাহা তাবুক, শাহজাহান সাজু,সিবলু,হানিছে সরকার উজ্জ্বল, আলমগীর হোসেন, ফারুক, এইচ এম,ওসমান, নুরুল হক মক্কা, এবি,আহমেদ তালেব,জাকারিয়া আরিফিম ফয়সাল,,মাহফুজ, তারেক খানঁ রিপন, সাবের মক্কা, সাকোয়াত হোছাইন, হাফেজ ইকবাল হোসেন, সায়েদুল শাহ আলম, আমান উল্লাহ আমান,

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আহমেদ আলি মুকিব বলেন……. বেগম খালেদা জিয়া চেয়ার পার্সনের সেই উক্তি দেশ বাঁচা মানুষ বাঁচা এই স্লোগান কে সামনে রেখেই আর একটি বিপ্লবের ডাক দিবেন আমাদের তারণ্যে অহংকার তারেক রহমানে তার মাধ্যমেই শৈরচার মুক্ত বাংলাদেশ গড়বো, সৌদি আরবে আমরা যারা আছি সকলে এদেশের আইনকে শ্রদ্ধা করে চলবো আশা করি তিনি বলেন
নিজের অস্তিত্বকে বাচিয়ে রাখার জন্য বিভ্রান্তি চড়াচ্ছে, সুতারাং আপনারা সজাগ থাকবেন, আপনারা সটিক নেতৃত্বে কেন্দ্রের অনুমোদিত নির্দেশনা মেনে চলতে হবে,আজ গৌরব সময় ৭ ই নভেম্বরের
এই দিনে সিপাহী জনতার বৃহত্তর ঐক্য মুক্তিপিয়াসী জনতাকে দিয়েছিল বহুল আকাঙ্খিত মুক্তি। ক্যান্টনমেন্ট এর বন্দীদশা হতে স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে আনার পর ঢাকার রাজপথে সেদিন দেশপ্রেমিক সৈনিকদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়েছিল মুক্তির আনন্দে উদ্বেলিত হাজার হাজার জনতা।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এবং ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ধারাবাহিকতায় ওই দিনই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপপ্রধান ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ তার অনুসারী সেনাসদস্যদের নিয়ে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করেন। আত্মস্বীকৃত পদোন্নতি নিয়ে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ, মেজর জেনারেলের ব্যাজ ধারণ এবং সেনাপ্রধানের পদ দখল করেন। ৬ নভেম্বর খালেদ মোশাররফ বঙ্গভবনের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ এবং তৎকালীন প্রেসিডেন্ট খন্দকার মোশতাক আহমদকে গ্রেফতার করেন। কথিত মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ মন্ত্রিসভা বাতিল ও জাতীয় সংসদ ভেঙে দেয়ার ঘোষণা দেন। একই দিনে তিনি প্রধান বিচারপতি আবু সা’দাত মোহাম্মদ সায়েমকে দেশের প্রেসিডেন্টের পদে এনে বসান। এভাবে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা ও ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে কেটে যায় চার দিন। একপর্যায়ে ৬ নভেম্বর গভীর রাতে সেনাবাহিনীর সাধারণ সিপাহিরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেই অভ্যুত্থানে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমে আসেন। সিপাহি-জনতার মিলিত সেই বিপ্লবে বন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত হন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান। পাল্টা অভ্যুত্থান ঠেকাতে গিয়ে প্রাণ হারান খালেদ মোশাররফ ও তার কিছু অনুসারী। পর দিন ৭ নভেম্বর সর্বস্তরের সৈনিক ও জনতা সম্মিলিতভাবে নেমে আসে ঢাকার রাস্তায়, ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। অভূতপূর্ব এক সংহতির নজির সৃষ্টি হয় দেশের রাজনীতিতে। তারপর থেকেই ৭ নভেম্বর পালিত হচ্ছে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে।
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তদানীন্তন দৈনিক বাংলার রিপোর্টে বিপ্লব সম্পর্কে বলা হয়—‘সিপাহী ও জনতার মিলিত বিপ্লবে চার দিনের দুঃস্বপ্ন শেষ হয়েছে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত প্রায় ১টায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনীর সিপাহী-জওয়ানরা বিপ্লবী অভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের নাগপাশ ছিন্ন করে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে উদ্ধার করেছেন বিপ্লবী সিপাহীরা।পরিশেষে দেশ ও জাতি এবং জাতীয়তাবাদীপরিবারের সবার জন্য দোয়া করা হয় বিশেষ করে বি এন পির চেয়ার পার্সন বেগম খালেদা ও তারণ্যের অহংকার তারেক রহমান সহ সকল অসুস্থ নেতা কর্মীদের জন্য মহান রাব্বুল আলামিন এর জন্য দোয়া করা হয়,

ব্রেকিং নিউজ :
Shares