রফিক চৌধুরী সম্পাদকীয় বিডি সংবাদ৭১ তালাক মৃত্যুর চেয়েও যন্ত্রণা দায়ক, ভাঙছে ঘর পুড়ছে সংসার,প্রতি ৫৫ মিনিটে একটি সংসার ভাঙার আবেদন করছেন রাজধানীর মানুষ। সে সাথে অন্যান্য জেলা গুলোতেও বৃদ্ধমান
আমরা দেখেছি, বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদনে নারীরা এগিয়ে আছে। বিচ্ছেদের প্রধান কারণ দেখানো হয় মনোমালিন্য। আসলে মনোমালিন্য তো একটি ব্যাপক বিষয়। এখন ছোট-খাটো বিষয়ে মন না মিললে তো আপনি ডিভোর্স চাইতে পারেন না। হা কিন্তু যূগপরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের মনের ও পরিবর্তন হওয়া স্বাভাবিক। কপশ্চিমা সাংস্কৃতিক এর চেয়ে বেশি ভয়ংকর হচ্ছে ভারতীয় সাংস্কৃতি ভারতীয় সাংস্কৃতি বাংলাদেশের যুবক থেকে শুরু করে বিবাহিত জীবনেও তার প্রভাব পড়েছে,, তাছাড়া ইন্টারনেট ফেইসবুক ইউটিউব তো আছেই এগুলোর উৎকর্ষে নানাবিধ কুকর্মে ও পরকীয়ার মত মরনব্যাধী ইয়াবা মাদকশক্ত তো আছেই আগেকার যূগে অনেক সময় ঘর ভাঙতো সন্তান হয় না হচ্ছে না আর একটা বিয়ে দাও এখনো এমন ইসু নিয়েও ঘর ভাঙছে, এবং আরও কারণ আছে তা হলো নিজের অমতে বাবা মা জোর করে বিয়ে দিয়ে দিত,, তখন ঐ দাম্পতী গুলো অনেক সময় মানিয়ে নিতে পারতো না, তার ইচ্ছার বিরুদ্ধের পাত্র বা পাত্রীকে জোর করে বিয়ে করিয়ে দেওয়া সেটা কোন এক পক্ষমেনে নিতে পারতো না,, তখন শেষ পরিনতি হত তালাক, অথবা দ্বিতীয় বিবাহ করে তার ইচ্ছে পূর্ণ করে নিত আবার অনেকেই অপছন্দের পাত্র বা পাত্রী এক অপরের মন জয় করে সুন্দর সুখের দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করছে এমন নজীর ও আছে অনেক। যখনই কোন এক পক্ষ বুঝতে পারলে যে আমি তো ওর পছন্দের না তবুও দেখি না আমি ওর পছন্দনীয় হয়ে উটতে পারি কি না? এমন চেষ্টা যারাই করেছে জীবনে শুধু তারাই সাকসেসফুল হয়েছে । আমার কাছে নাম প্রকাশে অনেইচ্ছুক এক প্রবাসী জানান , চার বছর হাড়ভাঙা খাটুনি করে দেশে গেলে তাকে তার বড় ভাই তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে একটি ক্লাস ত্রি পাস মেয়ে বিয়ে করাই দেয়৷ তার বাবা যেহেতু নাই বড়ভাইয়ের কথা রাখতে গিয়ে রাজী হয়, এবং সে আপ্রাণ চেষ্টা করে বউকে নিজের পছন্দ মত করতে । এক সময় স্কুলে ও ভর্তি করিয়ে দেয় সে বউকে নিজের পছন্দমত ঘটন করার শত চেষ্ঠা করে যাচ্ছিল এবং তার সে ঘরে দুটি কন্যা সন্তান ও হয় এর মধ্যে মনোমালিন্য ও চলতেই থাকে, একপর্যায়ে দ্বিতীয় বিয়ে করে কিন্তু প্রথম স্ত্রী কে তখন ও ছাড়েনি দুই স্ত্রীকে নিয়ে ও সংসার সুুখেই করে যাচ্ছিল।। কিন্তু পরবর্তীতে ছাড়াছারি হয়ে যায়। তার কারণ হিসাবে দেখালো তার বড় মেয়ের এপ্যায়ার, তার মতের বিরুদ্ধে বিদ্বাংগুলি দেখিয়ে তার মেয়েকে তুলে দেয় এক বেকার ছেলের হাতে। স্বামীর মতামত বা স্বামীর তোয়াক্কা না করেই এই কাজটি করে এবং তার মেয়েও চিন্তা করেনি তার বাবার মান সম্মান বা বাবার মনে কি কস্ট পেতে পারে?এবং স্ত্রী মেয়েকে কন্ট্রোল করা তো দূূূরের কথা উল্টো স্বামীর সাথে দূরব্যাবহার করে রিতিমত এমন অবহেলা এবং স্বামীর মানসম্মানের তোয়াক্কা না করেই যতত্র চলাফেরা স্বামীর অবাদ্ব্য সেচ্চাচারীতার কারণে দীর্ঘ ১৬ বছর পর সে অতিশ্ঠ হয়ে তালাক দেয় । আসলে এইসব কারণে তালাক হলেও প্রথম থেকে অপছন্দের বিষয়টি ও বিচ্ছেদএর কারণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা,,
কিন্তু আবার দেখা যায় নিজেরা পছন্দ করে ভালোবেসে অথবা প্রেম করে বাপ মা সমাজের তোয়াক্কা না করে বিয়ে করেছে এমন যূগলদ্বয় পরবর্তীতে তাদের মধ্যেও নানান কারণে বিচ্ছেদ এর মত ঘটনা ঘটেছে৷ এমন মধুর লাইলী মজনুর মত প্রেমে জড়িয়ে বাপ মা র মান সম্মানএর তোয়াক্কা না করে অপরিচিত একজনের সাথে ভালোবেসে ঘর বাধেঁ, মান সম্মান সমাজ এমনকী ছোট্ট থেকে আদরে যত্নে লালন পালন করা সে বাপ মা”র মান সম্মানএর তোয়াক্কা না করে চলে যাওয়া সেই ও একদিন তালাক দিয়ে চলে আসে। আমি মনে করি কমবয়সী বিয়েই এই জন্য দায়ী।। কারণ বয়স কম হওয়ার কারণে নতুন একটা সংসারে গিয়ে অচেনা জায়গায় নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেনা এবং পরিবারের অমতে নিজেরা নিজেরা বিয়ে করার কারণে পরিবারের পক্ষ থেকে তেমন সহযোগিতা পায় না আর স্বামীর কাছ থেকেও বিয়ের আগে যেমন একটা গভীর ভালবাসা সেটাও অনুপস্থিত থাকে। তখন মেয়েটি এক অসহায়ত্বের মধ্যে থাকে শশুরবাড়ীর কষ্টগুলো বাপের বাড়ীতেও সেয়ার করতে পারেনা সেয়ার করলেও তেমন সাড়া পাওয়া যায়না কারণ কথা একটাই ঐ ছেলের জন্য আমাদের ছেড়েছো আমাদের মান সম্মান শেষ করছো যাও তুমি পছন্দ করে বিয়ে করছো এখন তুমি জান। এবং দুজনেই অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়াই কেউ কারো মূল্যায়ন করতে জানেনা বা বুঝেনা অথবা কেউ কাউকে কেয়ার করছে না দুজনেই উশৃংখল সেক্ষেত্রে ও তালাক এর মত ঘটনা ঘটছে , এই সময় দুজনের পরিবার দু’জনকে ডেকে বুঝানো বুঝিয়ে কাউন্সিল করে সমস্যা গুলো সম্মান জনক সমাধান করে দুইজনকে মিলিয়ে দেওয়াটাই উত্তম আমি মনে করি । এই পদক্ষেপ গুলো যত অতি দ্রুত নিবে ততই সুফল পাওয়া যাবে, কেননা যতই দেরী হবে ততই দূরত্ব বাড়বে এবং একসময় বিচ্ছেদ এ রুপ নিবে আর
“বিচ্ছেদ বা তালাক মৃত্যুরচেয়ে ও যন্ত্রণা দায়ক” —–তাই সংসার ভাঙার আগে ১০০ বার চিন্তা করা দরকার যাহাই ঘটুক তার সম্মানজনক পথ খোঁজার দায়িত্ব উভয় পক্ষের, তা নাহলে সাড়া জীবন প্রস্তাতে হয়,, যাহা কোন দিন ও পূর্ণ হবার না ,
সংসার করতে গেলে অনেক রকম ঝড় তুফান আসে আসবেই অভাব অনটন জগড়া বিবাদ ছোটখাটো মনোমালিন্য ও হতে পারে তাই বলে জীবন সাথী পরিবর্তন হবে? যার সাথে জুড়ে আছে তার সন্তানস্তুতি দুটি পরিবারের বন্ধন দুটি সমাজ, এবং সবচেয়ে দুটি নিষ্পাপ মনের বিচ্ছেদ । জীবনের প্রথম ছোঁয়া প্রথম স্পর্শ প্রথম ভালোবাসা এই সব কিছু চাইলেই নিমেষে ভুলা যায় না ।
স্বামী চরিত্রহীন বহুকামিতা , মাদকাসক্ত যৌতুক এর জন্য মারধর বেকারত্ব নিকর্মা অভাব অনটন এইসব গুরুতর কারণে যেমন স্ত্রী স্বামিকে তালাক দেয়।
তবে এটা মনে রাখা উচিত, তালাক কোনোভাবেই সমাধানের পথ নয়। এতে করে সন্তানরা ভুগে বেশি এই সন্তানেরা বঞ্চিত হয় মা বাবার ভালোবাসা থেকে, তেমনী বাবা মা ও সন্তানের মা বাবা ডাক শোনা থেকে বঞ্চিত, বিশেষ করে বাবারা বেশি বঞ্চিত, কারণ বেশির ভাগই দেখা যায় সন্তানেরাা মায়ের কাছেই বড় হয় সে ছোটবেলা থেকেই…….. কারণ বাবারা তো দুরেই থাকে সন্তানদের ভবিষ্যৎ এর জন্য চাকুরির খাতিরে দুরে থাকতে হয় আর প্রবাসীরা তো আরো দুরে, সে সুবাদে বাবারা সন্তানদের খুব কম সময় দেয়, আর সন্তানেরা ও বাবার সান্নিধ্যে কম পায় তাই তারা বাবার চেয়ে মায়ের কাছেই বড় হয় সে কারণে মায়ের আদুরী হয় বেশী, আর যদি স্বামী স্ত্রী মনোমালিন্য একটু হলেই হলো সন্তানদের বাবার বদনাম বলে..বেড়ায় . তোর বাপ এমন তোর বাপ তেমন ঐ একটা খারাপ. ইত্যাদি নেগেটিভকথা বলে বাপকে একটা চির বিলেন বানিয়ে দেয়। যার কারণে মাকে তালাক দিলে বাবাকে সন্তানরা ঘৃণার চোখেই তাকা।। অথচ দোষ কিন্তু উভয়েরই থাকে । খুব . কম স্ত্রীই আছে তালাক হলে সন্তানদের কাছে বাবার সুনাম করে এমন স্ত্রী নগন্য। যার কারণে তালাক হলে মামলা করেও সন্তানদের কাছে আনা যায়না মামলায় বাবা জিতলেও সন্তানরা এক কথায় বলে দেয় আমরা মায়ের কাছেই থাকবো বাবার কস্ট টা খুব কম সন্তানরাই বুঝে ….তালাক একটি চলমান প্রক্রিয়া এটা কোন একজনের কারণে হয়না এটার জন্য——— স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ই সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে দু”জনেই দায়ী সুতারাং সন্তানদের ভুল বুঝাানো সন্তানের ভবিষ্যৎ এর জন্য মুটেও উচিৎ নয় এই সন্তানেরাা ও একটা সময় বুঝতে পারে কিন্তু ততক্ষনে সব কিছু শেষ হয়ে যায় । তাই লাগামহীন “তালাক”কে লাগামের মধ্যে আনা জরুরি।এই জন্য সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে পরিবারকে এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে স্বাামী ও স্ত্রী দুজনকেে ই এগিয়ে আসাা জরুরি, স্বামী যেটা পছন্দ করবে না সেটা স্ত্রীর না করা উচিৎ আর স্ত্রীর যেটা পছন্দ না সেটা স্বামীর না করা উচিৎ এক অপরের পছন্দের প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি আর সেটা মেনে চললেই এই নিষ্ঠুর “তালাক” এর মত ঘটনা বন্ধ হবে….
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ তথ্য মতে, গত সাত বছরে তালাকের পরিমাণ বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। দেশে সবচেয়ে বেশি বিচ্ছেদ ঘটেছে বরিশাল অঞ্চলে (হাজারে ২.০৭ জন)। সবচেয়ে কম বিচ্ছেদের শহর চট্টগ্রাম এবং সিলেট (হাজারে ০.৬ জন)।
দেশে খুনের নিত্যনতুন স্টাইল, ধর্ষণের লোহমর্ষক বর্ণনা শুনে আঁতকে উঠবে যে কেউই। প্রকাশ্যে নির্মমভাবে মানুষ হত্যা কিংবা পৈশাচিক কায়দার ধর্ষণ কেউই চায় না। তবুও প্রতিদিন দেশে খুন-ধর্ষণ ঘটেই চলছে। এসব ঘটনা বাড়ছে প্রতিযোগিতা করে।
বাইরে যখন অস্থিরতা সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে তখন ঘরের ভেতরের খোঁজও নিতে হয়। চার দেয়ালে ঘেরা ঘর শুধু ঘর-ই নয়, শান্তি-সুখের একমাত্র ঠিকানা। আঁতকে ওঠার মতো খবর হল- সুখের ঠিকানা এখন আর সুখকর নয় মানুষের কাছে।
এ যেন বিষে ভরা কোনো গর্তে পরিণত হয়েছে। তাই তো হন্য হয়ে ঘর ছাড়ার, সংসার ভাঙার মিছিলে যোগ দিয়েছে সবাই। এ মিছিলের শীর্ষে আছে রাজধানীর মানুষ। এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত মাত্র ৬ মাসে ঢাকার দুই সিটিতে তালাকের আবেদন জমা পড়েছে ৪ হাজারেরও বেশি!
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এক-দুটো অঞ্চলে ছাড়া বাকি অঞ্চলগুলোর তালাকের সংখ্যা শুনলে চোখ কপালে ওঠবে যে কারোই। সিটি কর্পোরেশনের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তালাকের আবেদন জমা পড়েছে মোট ৪৫৫৭ হাজার।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পাঁচটি অঞ্চলে তালাকের আবেদন এসেছে ২৩১৫ হাজারটি। এর মধ্যে অঞ্চল-১ এ তালাকের আবেদনকারীর সংখ্যা ২৮৩ (নারী ১৫৫, পুরুষ ১২৮ জন), অঞ্চল-২ এ ৫০০ (নারী ৩৭২, পুরুষ ১৭৭ জন), অঞ্চল-৩ এ ৫২৩ (নারী ৩৪৩, পুরুষ ১৮০ জন), অঞ্চল-৪ এ ৩৭৭ (নারী ২৭৯, পুরুষ, ৯৪), অঞ্চল-৫ এ ৬৩২ (নারী ৫০৭, পুরুষ ১২৫)।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ঘর ভাঙার আবেদন করেছেন ২২৪২ হাজার জন। এর মধ্যে অঞ্চল-১ এ তালাকের আবেদনকারীর সংখ্যা ২৫০ (নারী ১৫২, পুরুষ ৫৮ জন), অঞ্চল-২ এ ৫৮৪ (নারী ৪০০, পুরুষ ১৮৪ জন), অঞ্চল-৩ এ ৪৮৯ (নারী ৩৮৮, পুরুষ ১০১ জন), অঞ্চল-৪ এ ১৫৭ (নারী ১১১, পুরুষ, ৪৪), অঞ্চল-৫ এ ৭৬২ (নারী ৫৭২, পুরুষ ১৯০)।
পরিসংখ্যান মতে, গেল ৬ মাস অর্থাৎ ১৮০ দিনে ৪ হাজার ৫৫৭টি তালাকের আবেদন হলে একদিনে আবেদন হয়েছে ২৬টি তালাকের। অর্থাৎ প্রতি ৫৫ মিনিটে একটি সংসার ভাঙার আবেদন করছেন রাজধানীর মানুষ।
শেষ ৬ বছরের একটি জরিপে দেখা যায়, প্রতি ১ ঘণ্টায় একটি ঘর ভাঙার আবেদন জমা পড়েছে দুই সিটি কর্পোরেশনে। এ হিসেবে শেষ ছয় বছরে তালাকে আবেদনের মোট সংখ্যা অর্ধলাখেরও বেশি!
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে তালাকের প্রবণতা বেড়েছে ৭৫ শতাংশ, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে বেড়েছে ১৬ শতাংশ। জরিপ মতে, তালাকের আবেদনের পর ৫ শতাংশেরও কম দম্পতি নিজেদের মধ্যে আপস-মীমাংসা করে থাকেন।
তবে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, প্রতিদিন ঠিক কতটি তালাক হচ্ছে তার সঠিক হিসাব বলা মুশকিল। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, তালাকের আবেদনের পদ্ধতি খুবই সেকেলে ধরনের।
সেকেলে পদ্ধতিতে সঠিক পরিসংখ্যান ওঠে আসবে কীভাবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল-৪ এর নির্বাহী কর্মকর্তা উদয় দেওয়ান বলেন, তালাকের আবেদনের ক্ষেত্রে এখনও সেকেলে পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে।
কেউ তালাকের আবেদন করার পর ডাক যোগে তাকে চিঠি পাঠানো হয়। অনেকেই ভুল ঠিকানা দেয়। মোবাইল নম্বর দেয় না। ফলে চিঠি বিলি করা সম্ভব হয় না। এতে করে তালাকের সঠিক সংখ্যা মেলানো মুশকিল হয়ে পড়ে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল-৩ এর নির্বাহী কর্মকর্তা সালেহা বিন্তে সিরাজ বলেন, ঘর ভাঙতে মানুষ এত মরিয়া হয়ে ওঠছে, এটা সত্যিই একটি দেশ ও সমাজের জন্য চিন্তার বড় কারণ।
লেখক রফিক চৌধুরী ————————–সম্পাদক বিডি সংবাদ একাত্তর
আপনার মতামত লিখুন :